নিজস্ব প্রতিনিধিঃ সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার ০৭নং পশ্চিম বীরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয় ঠাকুরভোগ গ্রাম থেকে না সড়ানোর দাবি জানিয়েছেন ইউনিয়নের একাধিক গ্রামের সম্মানিত নাগরিকবৃন্দ।
বিবৃতিতে বিশিষ্ট ব্যাক্তিরা বলেন-পশ্চিম বীরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয় প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই তুলনা মূলক সহজ যাতায়াত ও ভৌগলিক অবস্থানের কারণে ঠাকুরভোগ গ্রামেই ছিল।এখন ইউনিয়ন পরিষদের পুরাতন কার্যালয়ের পরিবর্তে নতুন ইউনিয়ন কমপ্লেক্স নির্মাণ হবে জেনে আমরা আনন্দিত কিন্তু পরিষদের বর্তমান জায়গার পরিবর্তে অন্যত্র নেওয়ার পায়তারা চলছে শুনে আমরা হতবাক।
সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে পশ্চিম বীরগাঁও ইউনিয়নের প্রাণকেন্দ্র ঠাকুরভোগ গ্রামে ইউনিয়ন কমপ্লেক্স স্থাপন চাই।
শান্তিগঞ্জ উপজেলার অধীনে ০৭নং পশ্চিম বীরগাঁও ইউনিয়নের ঠাকুরভোগ গ্রামটি অতি প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী, স্বনামধন্য ও সুপরিচিত একটি গ্রাম, এই গ্রামটিতে উক্ত ইউনিয়ন পরিষদ স্থাপিত হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের জনসাধারণের শিক্ষা ও জনসেবায় ভালো যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকায় এই গ্রামে সরকারি অনুমোদনে একটি ইউনিয়ন অফিস, একটি পল্লী চিকিৎসা কেন্দ্র (হাসপাতাল), একটি প্রাইমারি স্কুল, একটি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি মাদ্রাসা, ৩ টি মসজিদ ও একটি ডাকঘর স্থাপিত হয়েছে। সুন্দর সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকায় ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের আসা-যাওয়া ও ইউনিয়নের ৮০% জনসাধারণের দাবি থাকায় জরুরী ভিত্তিতে ঠাকুরভোগ গ্রামেই ইউনিয়ন কমপ্লেক্স এর নতুন ভবন স্থাপন চাই।
ইতিঃ
এম এ গফফার
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ দেশ-বিদেশের খবর ডটকম।
শেফিল্ড, ইংল্যান্ড।
ইউনিয়ন কমপ্লেক্স নতুন ভবন স্থাপন দাবির পক্ষে”
১) মোঃ মঈন উদ্দিন মাস্টার – জয়সিদ্ধি,
২) জসিম উদ্দিন – টাইলা,
৩)মাম্মদ হোসেন – টাইলা,
৪) শামছুল আলম ভুঁইয়া – দুর্বাকান্দা,
৫) নুরুজ্জামান মাস্টার – দুর্গাপুর,
৬) সাদিকুর রহমান – ঠাকুরভোগ, পরিবেশ সম্পাদক সিলেট জেলা ছাত্রলীগ।
৭) আলী আহমদ – উপ্তিরপাড়,
৮) আব্দুল মতিন মেম্বার- কাউয়াজুরী,
৯) দুদু মিয়া- শ্যাম নগর।
Leave a Reply