প্রকৃতির এক অফুরন্ত নীলা নিকেতন প্রভাতের দৃশ্য।প্রভাতের শান্ত পরিবেশে শুরু হয় জীবনের পথ চলা। প্রভাতের অতি সুন্দর দৃশ্যে পাখির সু-মধুর কন্ঠে। শুভ প্রভাতের সূচনায় শুরু হয় মানব জাতির
কর্মের কোলাহল জীবন চলার পদযাত্রা। প্রকৃতির শান্ত পরিবেশে শুরু হয় জীবন চলার জয়গান। ভোরের স্বর্ণালী সূর্যটা তার আলো দিয়ে বিশ্ব প্রকৃতিকে করে আলোকিত। পৃথিবীর সীমাহীন সুন্দর পথ ও প্রন্তরে চলে মানুষের কর্মজীবনের গতি।
সময় ও গতির পরিবর্তনে আসে দিবস ও রজনী। তবুও মনের আকুল ভাবনায় আকাঙ্কা জাগে-
“মরিতে চাইনা আমি সুন্দর এ ভুবনে,
প্রকৃতির মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই”।
নিস্তব্ধ নীল আকাশে হাজারও তাঁরার ঝিকিমিকি। প্রকৃতির দেয়া এই সৌন্দর্য যেন মহান আল্লাহ পাকের সৃষ্টির শ্রেষ্ট্র উপহার। কর্মব্যাস্ত সারা দিনের কর্ম পরিশ্রমের পর রাতের সুস্থ্য নিদ্রা অবসানে ভোরের স্বার্নালী দৃশ্য অবলোকন করে। মনের ভাবনায় লিখেছিলাম উপরোক্ত কথামালা। এই প্রকৃতির অবর্ননীয় সৌন্দর্য ভান্ডারের বর্ননা করতে দৃশ্য প্রকৃতির বুকে কখনো কখনো মেঘে মেঘে ঢাকা প্রকৃতি। আবার কখনো কখনো সূর্যের আলোয় আলোকিত উজ্জল প্রকৃতি। প্রকৃতির এ অতুলনীয় রুপান্তর সৃষ্টির সমগ্র জাতির পথ পদর্শক। এই সুন্দর প্রকৃতি ও পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে কোন জাতিই পরপারে যেতে চায় না। তবুও সত্যের চিরন্তন গতিতে দুনিয়ার সব ছেড়ে চলে যেতে হবে। এ বিধান চিরন্তন সত্য। জিবন ও জগতের তৃষ্ণা কখনো ফুরায় না বলেই মানুষ স্মৃতি চিহ্ন রেখে যেতে চায় ধরায়। আসলেই কি তা মোহমায়া নয়?
লেখকঃ এম এ গফফার- কবি ও কলামিস্ট, সম্পাদক ও প্রকাশকঃ দেশ বিদেশের খবর ডটকম। ডার্নাল শেফিল্ড, ইংল্যান্ড প্রবাসী।
Leave a Reply